মৃত্তিকা রাই

মৃত্তিকা রাই

আমার সম্পর্কে কথা

আমার নাম *** **। *** **আমার জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম, যেটা আমার মা-বাবা রেখেছেন। এছাড়া আমার তিনটা পছন্দের নাম রয়েছে,

১. মৃত্তিকা রাই

২. Mary Throne

৩. Cocos nusifera (Cocos nusifera – এটি নারকেল এর বৈজ্ঞানিক নাম)

তিনটিই আমার আদুরে নাম। নামগুলো আমার খুব বেশি পছন্দের এবং আমার এই নামগুলো আমি নিজেই রেখেছি। মাঝে মাঝে নিজেকে নিজেই, এই তিন নামের যে কোন এক নামে ডাকি। এটা আমার ভালো লাগে। আমি আমার নিজের মনের আয়নায় নিজেকে একজন নারী হিসেবে ভাবতে এবং অনুভব করতে ভালোবাসি। আমার পছন্দের কাজ; গান গাওয়া, ছবি আঁকা, তথ্য সংগ্রহ করা, নিজে রান্না করে খাওয়া। আমার সব কিছুকে মুক্ত ভাবে চিন্তা করতে ভালো লাগে। আমার লেখালেখি করতে ভিশন ভালো লাগে। বিশেষ করে প্রেমের কবিতা, দুঃখী মানুষের গল্প, সমসাময়িক নতুন কোন বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য। আমার সব কিছু বিজ্ঞান দিয়ে চিন্তা করতে ভালো লাগে। আমার রং নিয়ে খেলা করতেও ভালো লাগে। আর সবসময় নিজেকে চাপমুক্ত রাখতে ভালো লাগে। যে কোন কাজ চাপ মুক্ত থেকে করতে ভাল লাগে। সময় কম বা বেশি লাগুক কথা হল কাজটা ভাল হওয়া চাই। আমি আমার নিজেকে অনেক বেশি ভালবাসি। সবসময় নিজেকে ভিন্ন ভিন্ন কল্পনার রাজ্যে ডুবিয়ে রাখতে ভালো লাগে। ভালোলাগা গুলো ছড়িয়ে দিতে, আরো বেশি ভালো লাগে। আর সেই ভালো লাগা গুলোকে বিজ্ঞান দিয়ে ভাবতে বা চিন্তা করতে করে ভাল লাগে। আমি তো আমার ভালোলাগা গুলো এবং আমার নিজের সম্পর্কে বলে দিলাম। আপনাদের কথা গুলোও শুনতে চাই। আমি আমার খুব খারাপ লাগার গল্প এবং এর কারন গুলোও বলতে চাই, আর সবার কাছে সেটা প্রকাশ করতে চাই জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবার পর। একে অপরের সহযোগিতা ছাড়া, মানুষের একা একা পথ চলা খুব কঠিন। তবুও যখন খুব একা মনে হয়, কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটা লাইন বেশি মনে পরে, তা হলঃ- “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে”।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.