
-তাহলে,আজকের মত পড়া এখানেই শেষ।
ঠিকআছে?
-জ্বি স্যার।
সবাই যে যার মত ব্যাগপত্র গুছিয়ে নিচ্ছে।আমি বসে থাকলাম।সবাই যাওয়ার পরে আমি ঘর বন্ধ করে যাব।তাই বসে বসে সবার আজকের মত বিদায় নেওয়া দেখছি।আমার নিজের স্কুল জীবনের কথা মনে পড়ে গেল।আমি রোজ এদের বিদায় নেওয়া দেখি আর নিজের অতীত চরণ করি।ব্যাপারটা বেশ মজার।কোনকিছু দেখতে দেখতে সেই স্থলে নিজেকে কল্পনা করা।আহা!স্কুলের সেই দিনগুলো!আমাদের সময় যদিও শিক্ষাব্যবস্থা এত উন্নত ছিলনা।আর আমরাও স্কুল ছুটির পর এমন দল বেঁধে কোচিং করতে আসতাম না।তবুও কোন ঘটনার কিঞ্চিৎ সামঞ্জস্যে অতীতের কথা মনে পড়াটা বেশ স্বাভাবিক।আচ্ছা সবারই কী এমন মনে পড়ে?শৈশবের সেই সোনালি দিনের কথা!আমি ভাবতে ভাবতে চেয়ারে হেলান দিয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললাম।
-কী রে আবির?তুই যাবি না?
-তুই যা শাহেদ।আমার স্যারের থেকে একটা পড়া বুঝে নেওয়ার আছে।আমি পরে আসছি।
-আসতে পারবি একা একা?
-হ্যাঁ পারব।তুই যা।
আমি চোখ বন্ধ অবস্থায়ই এদের কথাবার্তা শুনছি।সবাই ধীরে ধীরে চলে গেল।সবকিছু নিরব।আবিরের না পড়া দেখানোর কথা!সে কিছু বলছেনা কেন?সে কী চলে গেল তবে?না যায়নি।গেলে বলে যেত।আমি চোখ বন্ধ অবস্থায়ই বুঝতে পারছি আবির আমার দিকে তাকিয়ে বসে আছে।মেঝেতে পা ঘষাঘষির আওয়াজ পেলাম।তার মানে আবির বসা থেকে উঠেছে।কেউ মেঝেতে পা ঘষে হাঁটলে আমার শরীরে প্রচন্ড পরিমাণে শিরশির অনুভূত হয়।কিন্তু এই মূহুর্তে হচ্ছে না।কারণ,তার আগেই আবির মেঝেতে পা ঘষা বন্ধ করে দিয়েছে।দরজার ক্যাঁচক্যাঁচ আওয়াজটা কানে এলো।এই দরজাটা বন্ধ করার সময় অদ্ভুত ধরণের আওয়াজ।আমার মতে আওয়াজটা ক্যাঁচক্যাঁচ কিংবা সেরকম।অন্যদের ভিন্ন মতও হতে পারে কিংবা আলাদা আওয়াজও শুনতে পারে তারা।কী অদ্ভুত না?একই আওয়াজ অথচ একেকজনের শোনার ধরণ আলাদা।আবির আমার সামনে এসে দাঁড়াল।আমি বুঝতে পারছি।কিন্তু কেন জানি চোখ মেলে তাকাতে ইচ্ছে করেনা।সারাদিন ব্যস্ততা এখন ক্লান্তিতে রূপ নিয়েছে।কিছুক্ষণ ঘুমোতে পারলে ভাল হত।আবির আমার সামনে থেকে সরে গেল।সে সরে গিয়ে বাতি বন্ধ করে দিল।আমি কীভাবে বুঝলাম? এটা বোঝা যায়।তাছাড়া সুইচে চাপ দিলে একটা হালকা আওয়াজ হয়।যেহেতু এখানে অন্য কোন শব্দের উৎস নেই,সেহেতু এই সূক্ষ্ম শব্দটা আমার কর্ণগোচর হওয়ার কথা নয়।আবির আবার সামনে এলো।কিন্তু এবার দাঁড়াল না।মাটিতে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ল।আমি চুপচাপ বসে আছি।হঠাৎ নিম্নদেশে কিংবা বলা যায় প্যান্টের উপর একটা হাতের স্পর্শ পেলাম।এটা যে আবিরের হাত তা আলাদা করে বলার কিংবা বোঝার প্রয়োজন নেই।সে ধীরে ধীরে আমার প্যান্টের জিপার খুলতে লাগল।একদম ধীরে,তার কোন তাড়া নেই।কখনওই থাকেনা।সে কিছুক্ষণ আমার নিম্নাঙ্গে হাত বুলিয়ে হাতটা সরিয়ে নিল।তারপর তার হাত পড়ল আমার বেল্টের উপর।সে কোন তাড়াহুড়ো না করে আমার বেল্ট এবং এক পর্যায়ে আমার প্যান্টটা হাঁটু পর্যন্ত নামিয়ে দিল।
তারপর,আমার অন্তর্বাসের উপর হাত বুলোতে বুলোতে সেটাও আর আমার নিম্নাঙ্গ ঢাকার বস্ত্র হিসেবে থাকল না।তার স্থান হাঁটু থেকে প্যান্টসহ বেঞ্চের উপর গিয়ে পড়ল।আমি আমার পুরুষাঙ্গে একটা নব কিশোরের হাতের ছোঁয়া অনুভব করলাম।আমার নিম্নাঙ্গ ধীরে ধীরে প্রাণ পাচ্ছে আমি অনুভব করতে পারছি।ক্ষুদ্র তণু থেকে বিশাল বপুতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়া মনে হচ্ছে।আমার শরীর ইতোমধ্যে ঘামতে শুরু করল।ললাট থেকে কপোল,কপোল থেকে বক্ষস্থলে গিয়ে লুটিয়ে পড়ছে ঘর্মবিন্দু।আমি এখনও চোখ বন্ধ করে রেখেছি।আমার উত্থিত দন্ডের অগ্রভাগে জিহ্বার আলতো স্পর্শ পেতেই দাঁত মুখ চেপে পুরো শরীর শিরিশির একটা কাঁপুনি দিয়ে উঠল।আমি আবিরের মাথায় হাত দিয়ে তার মুখটা পুরোপুরি ডুবিয়ে দিলাম আমার পৌরুষে।সে ক্রমাগত তার মুখ ওঠানামা করছে আর আমি কিছু সময় পরপর তার মাথা চেপে ধরছি আমার ভেতরে।তার মুখের উষ্ণ ছোঁয়ায় আমি পাগলপ্রায় অবস্থায় আছি।যেন আমি আমার মাঝে নেই।আমি বুঝতে পারছি আমার মাঝে উন্মত্ততা ভর করছে।আমি আবিরকে তুলে ধরলাম।তারপর তার পন্থায় আমি তাকে বিবস্ত্র করলাম।তবে ধীরে ধীরে নয়।আমার মাঝে হিংস্রতা চলে এসেছে।কিন্তু এতে মোটেও নাখোশ নয়।সে বরং উপভোগ করছে যেন।আর যেটা উন্মত্ততা আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় বরাবরই।আমরা দুজনেই এখন সম্পূর্ণ দিগম্বর।আদি মানবরা কী এমনই দিগম্বর অবস্থায় ঘুরে বেড়াত?হয়ত তাই।কিন্তু আমার এই মূহুর্তে আর কোনদিকে মন দিতে ইচ্ছে করছেনা।আবির একটা বেঞ্চের সাপোর্ট নিয়ে আমার দিকে তার নিতম্ব তাক করে কিছুটা ঝুঁকে পজিশন নিল।সে আমাকে আহ্বান করছে তার নব যৌবনের আগুনে পুড়ে যাওয়ার জন্য।আমি কালবিলম্ব না করে অসুরের ন্যায় হামলা করলাম তার উপরে।দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্যের মত আমার উত্থিত মাংসপিণ্ড তার পাদদেশে প্রবেশ করছে,বের হচ্ছে।সারা ঘর জুড়ে আমাদের দুজনের মৃদু শীৎকার ধ্বনি।দুজনের সম্মিলিত শীৎকৃত ধ্বনি থেকে যেন প্রতিধ্বনিতে রূপ নিয়ে কানে বাজছে।সময় গড়াতে লাগল।কিন্তু আমাদের থামার নাম নেই।কখনও সামনে,কখনও পেছনে,কখনও বুকে আগলে চলতে লাগল আমাদের এক অঘোষিত যুদ্ধ।এক মিনিট,দুই মিনিট করে প্রায় ঘন্টা হতে চলল।আমি ক্লান্ত হয়ে এসেছি,সেই সাথে আবিরও।
খেলা সাঙ্গ হওয়ার সময় হয়ে এসেছে।দুজনের ভূমিকার গতি বাড়তে লাগল।যুদ্ধ শেষের পূর্বে যেমন হামলার গতি তীব্র হয় ঠিক তেমন।এক পর্যায়ে আমরাও ক্ষান্ত হলাম রতিক্রিয়ার প্রবাহে।আমার থেকে চুইয়ে পড়ল কয়েক ফোঁটা জলের প্রবাহ আবির ভেতরে।ব্যাস,আমি ছিটকে গিয়ে চেয়ারে বসে পড়লাম।আমার ঘা থেকে ঘামের প্রবাহ বইতে বইতে মেঝে ছুঁলো।আবির বেঞ্চের উপর উঠে শুয়ে পড়ল।এভাবে প্রায় মিনিট দশেক কেটে গেল নিরবতার মধ্য দিয়ে।তারপর আবির উঠল।উঠে জামাকাপড় পরে নিল।আমিও নিজের জামাকাপড় পরে বাতি জ্বালিয়ে দিলাম।আবিরের দিকে তাকালাম।তার চেহারায় বিধ্বস্ত একটা ভাব।আর,আমার মুখে বিজয়ের হাসি।আরেকটু মনোযোগ দিয়ে আবিরের দিকে লক্ষ করতে দেখলাম তার চোখের কোণে জল।আমি অবাক হলাম না।এটা নিত্যদিনের দেখা দৃশ্য।
-ভালবাসবেনন আমায় স্যার?
আমি মুচকি হাসলাম।তবে এই হাসিতে আশ্বাসের ছোঁয়া ছিলনা।একটা ব্যঙ্গসূচক ভাব স্পষ্টত লক্ষণীয়।যে কেউ বুঝবে এটা তাকে উদ্দেশ্য করে কটাক্ষমূলক হাসি।ঠিক যেন,”বেশ্যার আবার কীসের ভালবাসা!তার জন্মই তো পরপুরুষের বউয়ের অভাব ক্ষণিকের জন্য পূরণ করা।”
আবির আমার চাহনি বুঝতে পারে।বুঝতে পারে তার প্রতি আমার চাহিদা কী।তবুও সে পড়ে থাকে এক ভালবাসাময় চাহনির অপেক্ষায়।সে আশায় থাকে কামের জলের সাথে সাথে তার জন্য দু’ফোঁটা অশ্রুজলও আমার লোচন সীমানা ভেদ করে অন্তত কপোল পর্যন্ত আসুক।কিন্তু না,আমি তাকে ভালবাসতে অপারগ।আমি সমাজের নিয়মে বন্দি।আমি তথাকথিত মান্ধাতা আমলের মানুষের মত গোঁড়া।”ছেলে-ছেলেতে আবার ভালবাসা হয় নাকি?”কাম নিবারণে একটা ছেলের দ্বারস্থ আমি হতেই পারি।তাই বলে ভালবাসা!ছ্যাঃ!এটাও সম্ভব নাকি!”আমি ঠিক এই ধারণায় বিশ্বাসী।আগেই বলেছি আমি গোঁড়া।তাই আবিরের ভালবাসার গভীরতা আমি দেখিনা।আমি দেখি আবিরের কচি শরীরের আবেদন।তার ফুটে ওঠা যৌবনের নেশা আমাকে তার প্রতি মোহাবিষ্ট করে।তার প্রতি ঝুঁকিয়ে দেয়।একবার নয়,বারবার।
আমি আমার ব্যাগপত্র গুছিয়ে নিয়ে আবির কে বললাম,
-চলো আবির,দেরি হয়ে যাচ্ছে।বাড়ি যেতে হবে।
আবির একবার আমার দিকে করুণ দৃষ্টিতে তাকাল।কিন্তু কিছু বলল না।আমি দরজা খুলে বাইরে এসে দাঁড়ালাম।আবির বেরোচ্ছে।হালকা খুঁড়িয়ে হাঁটছে।এটা দেখে যেন আমার মাঝে কেমন পৈশাচিক আনন্দ হচ্ছে।আগেই বলেছি আমি গোঁড়া।
দরজায় তালা দিয়ে দুজনে বেরিয়ে পড়লাম বাড়ির উদ্দেশ্যে।আবিরের বাড়ি আমার বাড়ির পাশেই।আবির আমার দুঃসম্পর্কের ভাই হয়।কবে,কোনবেলা আবির তার ভালবাসার স্বীকারোক্তি আমাকে দিয়েছিল আমার মনে নেই।আসলে আমি মনে করতে চাইনা।কারণ,আমি গোঁড়া।আবিরের সাথে আমি বহুবার,বহু জায়গায়,বহুভাবে শারীরিক সম্পর্কে জড়িত হয়েছি।প্রথমত আগ্রহের বশে,পরবর্তীতে কামের তাড়নায় এবং এখন সঙ্গীর অপারগতায়।কখনও জোর করে আবার কখনও বা আবির স্বেচ্ছায় আসে আমার কাছে।বাড়ি খালি থাকলে আবির নিজেই পড়ার নাম করে আমার কাছে চলে আসে।যেন আমি তার উপর সাংবিধানিক ধারা জারি করেছি।কিন্তু না,আবির আসে তার মনের টানে আর আমার শারীরিক প্রয়োজনে।কিংবা এটাও বলা যায়,আজকাল তার নিজের শরীরের টানটাও জমে গিয়েছে।তাই সেও তার কাম নিবারণে ছুটে আসে।ভালবাসা হয়ত
আমার কাছে নামমাত্র কিংবা উছিলা তার।কে জানে!আমি অতকিছু বুঝতে চাইনা।আমি জানি আমি গোঁড়া।তাই সমাজের দোহাই দিয়ে আমি খুব সহজে সবকিছু এড়িয়ে যেতে সক্ষম।এতেই যেন আমি রাজ্য জয়ের আনন্দ পাই।
ঘড়িতে প্রায় সাড়ে আটটা বাজে।আজকে একটু দেরি হয়ে গেল।আবির কে তার বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আমি এখন নিজের বাড়ির দরজায় এসে দাঁড়ালাম।দরজায় টোকা দিতে আনিকা দরজা খুলে দিল।যেন আমার অপেক্ষাতেই বসে ছিল।
-কী ব্যাপার?তুমি আজও এখানে বসে আছ আনিকা?তোমাকে না কতবার বলেছি এই অবস্থায় তোমার বিছানা থেকে নামার দরকার নেই!
-তা ঠিকআছে।আমার সমস্যা নেই।সারাদিন বসে থাকতে ভাল লাগে বলো!তা,তোমার আজ দেরি হল যে?
-ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে পরিক্ষা তো।তাই একটু ভাল করে পড়া বোঝাতে হয়।এজন্য দেরি হয়ে গেছে।
-আচ্ছা ঠিকআছে।তুমি ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নাও।সারাদিন কত ধকল যায়।ফ্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে নাও।
আমি আর কোনো কথা না বাড়িয়ে কলঘরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম গোসল করতে।নিজের অন্তরালের অশুচি থেকে সাময়িক শুদ্ধ হওয়ার প্রথম এবং ক্ষুদ্র পন্থা হল গোসল।কিন্তু আমাদের মত গোঁড়াদের মতে,এই গোসল মানেই সমস্ত পাপের শুদ্ধি।
গোসল শেষ করে মাথা মুছতে মুছতে রুমে এসে দেখলাম আনিকা বসে আছে।আমার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিল।আর আমার সারাদিনের সমস্ত অপবিত্রতা এক নিমেষে মনে পড়ে গেল।
আনিকা!আমার স্ত্রী।সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা।স্বাভাবিকভাবে এই কয়েকমাস নিজেদের কাম কে দমিয়ে রাখা অনেকের পক্ষে অসম্ভব কিছু নয়।কিন্তু আমাদের মত কামবাইগ্রস্ত মানুষদের কাছে এটা বেশ লম্বা সময়।আমি সারাদিনে কী কী করি দিনশেষে বাড়ি এসে আনিকা কে সব বলি।শুধু এই যৌন তাড়না মেটানোর কুরুচিপূর্ণ অধ্যায়ের কথা আনিকার অজানা।তাকে আমি যতটুকু বলি এতেই সে সন্তুষ্ট।তার মতে তার স্বামী মানে আমি ফেরেশতা তুল্য।আমার মত পুরুষ লাখে একজন মেলা ভার।কিন্তু আমি জানি,আমি কেমন।আনিকা কখনও জানতে পারবে কী না জানিনা।শুনেছি সত্য কখনও চাপা থাকেনা।আনিকা যখন আমার সত্য জানতে পারবে তখন অভিব্যক্তি কেমন হবে আমি কল্পনা করতে পারিনা।আসলে আমি এসব চিন্তাও করতে চাইনা।এতকিছু চিন্তা করে জীবন চলেনা।কারণ আমি গোঁড়া।আমি সবসময় নিজের অন্যায় ঢেকে যাওয়ার চেষ্টায় সদা নিয়োজিত থাকি।একটা অন্যায় ঢাকতে আমি আরও দশটা অন্যায় করতেও পিছুপা হইনা।আমার মত যারা গোঁড়া,তারা এমনই।সমাজ স্বীকৃত দেবতা তুল্য আমরা।
তাই আমাদের চরিত্র রাতের আঁধারে যত কলুষিত হোক না কেন,ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথে আমরা যেন শিশিরের মত পবিত্র হয়ে যাই।জগতের বাঁধাধরা অনিয়মের প্ররোচনার সারথি আমরা।যাদের প্রত্যেকের অন্তরালে থাকে একেকটা নিকষ কালো অশুচি আখ্যায়িকা।
লেখকঃ পৃত্থুজ আহমেদ
প্রকাশেঃ সাতরঙা গল্প